অপ্রতিরোধ্য ভারত! এই পরিসংখ্যানে চিনকে টেক্কা দিল দেশ, জানলে গর্বে ভরে উঠবে বুক

নেশন হান্ট ডেস্ক: এবার একটি বড় খবর সামনে এসেছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, IIT বোম্বে (IIT Bombay) ভারতে তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। এদিকে, QS ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং ২০২৪-এ চিন (China) তার শীর্ষস্থান বজায় রেখেছে। যদিও, নতুন র‌্যাঙ্কিং করেছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যায় চিনকে পেছনে ফেলেছে ভারত।

সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ১৪৮ টি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে, QS ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং: এশিয়াতে “ভারতে এখন সবচেয়ে প্রতিনিধিত্বশীল উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে”। গত বছরের রিপোর্টের তুলনায় এখানে ভারত থেকে ৩৭ টি নতুন এন্ট্রি রয়েছে। এদিকে, চিনের এই সংখ্যা হল মাত্র ৭ টি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, UK-তে স্থিত র‌্যাঙ্কিং এজেন্সি QS Quacquarelli Symonds, ২০২৪ সালের জন্য এশিয়া র‌্যাঙ্কিং ঘোষণা করেছে।

India beat China in this statistic

এদিকে, চিনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় এই বছরও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। উল্লেখ্য যে, QS ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ১০০ র‌্যাঙ্কে মোট ৭ টি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে ৫ টি IIT এবং অন্য ২ টির মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্গালোরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়।

আরও পড়ুন: একবার ফুল ট্যাঙ্ক করলেই ৮৫৩ কিমি ছুটবে এই গাড়ি! দাম মাত্র ৫.৩ লক্ষ টাকা, চমকে দেবে এটির ফিচার্স

বিবৃতি অনুসারে, রিপোর্টের এই এডিশনটি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় এডিশন। যেখানে ২৫ টি দেশের ৮৫৬ টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত রয়েছে এবং ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলি QS এশিয়ান ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিংয়ে অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতাও প্রদর্শন করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, “প্রকৃতপক্ষে, ভারত নতুন এন্ট্রিগুলির বৃহত্তম অংশ দখল করে রয়েছে। অন্যদিকে চিন তার র‌্যাঙ্ক করা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় মাত্র ৭ টি নতুন এন্ট্রি পেয়েছে।”

আরও পড়ুন: চিনের “দাদাগিরি” কমাতে আমেরিকার সমর্থনে মাঠে নামছেন আদানি, সামনে এল দুর্ধর্ষ প্ল্যান

পাশাপাশি, QS-এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বেন সাউটার বলেছেন, “QS র‌্যাঙ্কিংয়ে ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্রমবর্ধমান দৃশ্যমানতা ভারতের উচ্চ শিক্ষার প্রসারকে প্রতিফলিত করে। ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সংখ্যার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি এবং তাদের গবেষণার অবদান ওই অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য শিক্ষাগত বিকাশকে প্রতিনিধিত্ব করে। সামগ্রিকভাবে এটি বিশ্বব্যাপী শিক্ষাগত দিকে ভারতের অবস্থানকে আরও উন্নত করার পথকেও প্রশস্ত করে।”